মঙ্গলবার, ২৩ মে, ২০১৭

আপনার ব্লগে থিম আপলোড করতে চাই? তবে দেখেনিন! তারাতারি! কাজ পরে।

আমি দেখাব ব্লগে theme upload করা হয়।
আপনার chrome browser দিয়ে ঢুকুন
প্রথমে আপনার যে website এ upload করবেন। সেই website যে gmail দিয়ে খোলা তা দিয়ে login করুন।
তারপর
Blogger
Theme এ চাপ দেন
সবার উপরে ডান পাশে backup & rectore click করেন
তারপর choose এ
তারপর ফোন থেকে file select করুন
upload করুন
হয়ে গেছে
যদি theme লাগে তাহলে বলিয়েন upload দিয়ে দিব।
অনেক কস্ট করে করলাম না বুঝলে গালাগালি না করে কমেন্ট কর।মানুষ মাত্রই ভুল। ভুল হলে ধরিয়ে দিন

কি!! HoT pOsT template বসাতে চাই? হ্যা,আপনার জন্যই!

মহান রাব্বুলআলামিন আল্লাহর দরবারে কোটি কোটি গুন শুক্রিয়া জ্ঞাপন করছি,
পুর্ণ সুস্থতা সহকারে আপনাদের সম্মুখে গুরুত্বপুর্ণ টিউন নিয়ে উপস্থিত হতে পারার জন্য।

যাদের সাইটে Hot Post টেম্পলেট নেই বা কাজ করেনা তারা এখন Hot Post টেম্পলেট বসিয়ে নিন।
নিচের কোড গুলো কপি করে index.php এ Featured Post এর নিচে বা যেখানে ইচ্ছা বসিয়ে দিন।
.
.
Hot Post template code:
<div class=”block_posts”><h2>Hot posts</h2><ul class=”rpul”>
<?php $args = array(
‘date_query’ => array( array( ‘after’ => ‘-5 days’ ) ),
‘post_type’ => ‘post’,
‘posts_per_page’ => 4,
‘meta_key’ => ‘post_views_count’,
‘orderby’ => ‘meta_value_num’,
‘order’ => ‘DESC’);
$the_query = new WP_Query( $args );
if ($the_query->have_posts()) : while ($the_query->have_posts()) : $the_query->the_post(); ?>
<li><?php $thumbnail = get_template_directory_uri().”/img/no-image.png”;
if ( has_post_thumbnail() ) {
the_post_thumbnail(‘featured’,array(“class” => “featured_image”));
} else {
echo ‘<img width=”60″ height=”60″ src=’.$thumbnail.’ class=”featured_image” alt=”noimage” />’;
} ?>
<a href=”<?php the_permalink(); ?>” title=”<?php the_title(); ?>”><?php the_title(); ?></a>
<p><?php the_time(‘M j, Y’); ?> | <?php comments_popup_link( ‘No Comments’ , ‘1 Comment’ , ‘% Comments’ ); ?> | <?php echo getPostViews(get_the_ID()); ?></p>
</li>
<?php
endwhile;
else : get_template_part(‘post’, ‘noresults’);
endif; ?> <?php wp_reset_query(); ?>
</ul>
</div>
.
.
এইটুকু শেষ হলে পরে আপনার থিম এর Function.php তে যান। সেখানে পোস্ট ভিও কাউন্ট নামের কোনো ফাংশন আছে কিনা। থাকলে আর কিছু করতে হবেনা।
আর না থাকলে নিচের কোডগুলো বসিয়ে দিন।
Post view counter code:
/* View Count */
function getPostViews( $postID ){
$count_key = ‘post_views_count’ ;
$count = get_post_meta ( $postID , $count_key , true );
if ($count ==”){
delete_post_meta ( $postID , $count_key );
add_post_meta ($postID , $count_key, ‘0’ );
return “0 View” ;
}
return $count .’ Views’ ;
}
function setPostViews ( $postID ) {
$count_key = ‘post_views_count’ ;
$count = get_post_meta ( $postID , $count_key , true );
if ($count ==”){
$count = 0 ;
delete_post_meta ( $postID , $count_key );
add_post_meta ($postID , $count_key, ‘0’ );
} else{
$count ++;
update_post_meta ($postID , $count_key , $count );
} }
.
.
Hot Post টেম্পলেট টির css ট্রিকবডি থিম এই আছে। না থাকলে ইচ্ছে মতে কাস্টমাইজড করে নিন।
.
.
ভালো থাকবেন।।

কি!! চিন্তা করতেছেন,আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটে কোন হোস্টিং বা ডোমেইন সেটাপ দেব! এর দামইবা কেমন হবে!! তবে আপনার জন্যই।

মহান রাব্বুলআলামিন আল্লাহর দরবারে কোটি কোটি গুন শুক্রিয়া জ্ঞাপন করছি,
পুর্ণ সুস্থতা সহকারে আপনাদের সম্মুখে গুরুত্বপুর্ণ টিউন নিয়ে উপস্থিত হতে পারার জন্য।

হোস্টিং এবং ডোমেইন নিয়ে ঝামেলায় পড়েননি এরকম অনলাইন প্রফেশনাল খুঁজে পাওয়া দুস্কর। বিশেষ করে যারা একদম নতুন ভাবে অনলাইনে এফিলিয়েট মার্কেটিং অথবা ব্লগিং শুরু করতে চাচ্ছেন তাদের সমস্যাটাই বেশি হয়।
এই লিখাটা তাদের জন্যই যারা একদম নতুন অথবা চিন্তা করে বেড়াচ্ছেন বাজেট সল্পতার মধ্যে কোন হোস্টিংটি কিনলে আপনার টাকাটা জলে যাবে না।
ফ্রী-হোস্টিং
ফ্রী হোস্টিং এর কথা প্রথমেই তুলে আনলাম এই কারনে যে আমরা বলতে গেলে সবাই – প্রথম দিকে চেষ্টা করে থাকি একটা ফ্রী হোস্টিং এ আমাদের সাইট বানানোর। অনেকেই তার সাথে একটা ডোমেইন কিনে থাকেন, অনেকেই আবার শুধুমাত্র ফ্রী সাব-ডোমেইন নিয়েই কাজ করেন।
যাই করে থাকুন না কেন আগে, এখন থেকে জেনে রাখুন – ফ্রী হোস্টিং বলতে আদতে কিছু নাই। যে সকল ফ্রী হোস্টিং আমরা মার্কেটে দেখতে পাই তারা আসলে কোন পেইড হোস্টিং এর স্যাম্পল বা মার্কেটিং এর জন্য তৈরি করা হয়েছে। বেশিরভাগ ফ্রী হোস্টিং আপনাকে এডভারটাইজমেন্ট দেখাবে অথবা খুব বেশীদিন আপনাকে সাইট হোস্ট করতে দেবে না।
আমি নিজেই এর ভুক্তভোগি ছিলাম একসময়। অনেকদিন হোস্ট করার পরে একদিন সকালে উঠে দেখি আমার ব্লগ আর নাই। তারা একাউন্ট ব্যান করে দিয়েছে। তাদের কোন ধরনের টার্ম এন্ড রুলস মনে হয় আমার ব্লগের সাথে যায়নি, তাই বিনা নোটিশে একাউন্ট ব্যান।
ফ্রি হোস্টিং এর আরেকটা বড় সমস্যা হল এর রিসোর্স লিমিটেড এবং আপনাকে খুব বেশি ব্যান্ডউইথ তারা দেবে না।
এত কথা বলার একটাই কারন, পারলে ফ্রী হোস্টিং থেকে দূরে থাকুন। এরা আপনার কাছে জবাবদিহি করতে বাধ্য নয়, আপনি আশানুরুপ সাপোর্ট ও পাবেন না।
তারপরেও যারা প্র্যাক্টিসের জন্যে ফ্রি হোস্টিং খুঁজছেন তাদের জন্য আমার ব্যবহার করা তিনটা ফ্রী হোস্টিং এর কথা বলি-
০১. ব্লগার বা ব্লগস্পট (Blogger.com)
বেশ অনেকদিন আমি ব্লগস্পটে সাইট হোস্ট করেছিলাম। এই সার্ভিসটি গুগলের। কাজেই এই হোস্টিং এর স্পীড এবং আপটাইম নিয়ে কোন সমস্যায় পড়তে হবে না। এখানে আপনি যত খুশি ব্লগ বানাতে পারবেন।
আমার মনে হয় প্রায় সবাই এর কথা জানেন। আপনার একটি ফ্রী জিমেইল একাউন্ট থাকলেই আপনি ব্লগারে একটি একাউন্ট খুলতে পারবেন। একটা একাউন্টের আওতায় আনলিমিটেড ব্লগ খোলা যায়।
ব্লগারে গুগলের ফ্রি হোস্টিং
সুবিধাঃ
০১. গুগলের হোস্ট করা কাজেই সাইটের স্পীড এবং আপটাইম নিয়ে কোন সমস্যায় পড়বেন না।
০২. যত খুশি ব্লগ খোলা যাবে।
০৩. প্রতিটি ব্লগের জন্য আলাদা সাবডোমেইন পাবেন, চাইলে নিজের .com/.net/.info ইত্যাদি ডোমেইন লাগাতে পারবেন।
০৪. এডসেন্স এবং গুগল এনালিটিক্স খুব সহজেই ইমপ্লিমেন্ট করা যায়।
অসুবিধাঃ
০১. এটি ফ্রি – কাজেই গুগল যেকোন সময় আপনার ব্লগটি ব্যান করে দিতে পারে।
০২. সাপোর্ট খুবই অল্প পরিমানে পাবেন, তবে এক্টিভ কমিউনিট আছে।
০৩. নিজস্ব ব্লগ টেমপ্লেট বা ডিজাইনের পরিমান খুবই কম। একটু এক্সপার্ট না হলে আপনি কাস্টমাইজেশন করতে পারবেন না।
আপনি একটু খুঁজলেই অনেক প্রিমিয়াম টেমপ্লেট ডিজাইন পাবেন মার্কেটে, কিন্তু আপনাকে তা কিনতে হবে।
০২. ওয়ার্ডপ্রেস ডট কম (WordPres s.com)
আমার মতে এটিই হওয়া উচিত বেস্ট ফ্রি হোস্টিং। যারা ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে কাজ করবেন বা এফিলিয়েট মার্কেটিং এবং ব্লগিং এর সাথে যুক্ত হবেন তাদের জন্য প্র্যাক্টিসের একটি আদর্শ জায়গা।
ব্লগ খোলার জন্যে আপনাকে একটি ওয়ার্ডপ্রেস ডট কমের একাউন্ট খুলতে হবে, এটি ফ্রি।আপনার ব্লগের জন্যে wordpress .com এর একটি সাবডমেইন দেয়া হবে আপনাকে।
ওয়ার্ডপ্রেস ডট কমের ড্যাশ বোর্ড
আপনি যখন আপনার নিজস্ব হোস্টিং এবং ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করবেন তখনও আপনার এই আকাউন্টটি কাজে লাগবে।
সুবিধাঃ
০১. ওয়ার্ডপ্রেসের জন্য অপ্টিমাইজ হোস্টিং, এর আপটাইম এবং স্পীড এর সাথে পাল্লা দেয়ার মত ওয়ার্ডপ্রেস হোস্টিং খুব কমই আছে।
০২. যারা ভবিষ্যতে ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে কাজ করবেন তাদের প্র্যাক্টিস করার আদর্শ জায়গা।
০৩. আনলিমিটেড ব্লগ খুলতে পারবেন।
০৪. চাইলে নিজস্ব ডোমেইন আপনার ব্লগের সাথে লাগাতে পারবেন। এমকি একটা ব্লগে একাধিক ডোমেইন ও লাগানো যায়।
অসুবিধাঃ
০১. ফ্রী ব্লগের হোস্টিং সিমাবদ্ধ, মাত্র ৩ গিগাবাইট।
০২. সাপোর্ট শুধুমাত্র কমিউনিটিতেই পাবেন।
০৩. ইচ্ছেমত প্লাগিন এবং থিম ইন্সটল করতে পারবেন না।
০৪. চাইলেই আপনার এডভারটাইজমেন্ট বা এফিলিয়েট লিঙ্ক লাগাতে পারবেন না।
০৫. আপনার ব্লগ নিয়মের বিরুদ্ধে গেলে বিনা নোটিশে ব্যান করা হবে।
০৬. ওয়ার্ডপ্রেস ডট কম থেকে ডোমেইন কিনতে গেলে আপনার একটু বেশি খরচ করতে হবে। সাধারন ভাবে যেখানে আপনি ১০-১১ ডলারে একটী ডোমেইন কিনতে পারবেন সেখানে তারা ১৮ ডলার নেবে একটা ডোমেইন কেনার জন্য।
ওয়ার্ডপ্রেস ডট কমে ডোমেইন এর দাম
অলরেডি যদি আপনার একটা টপ লেভেল ডোমেইন থেকেও থাকে তবে তা আপনার ব্লগের সাথে কানেক্ট করতে গেলেও আপনাকে গুনতে হবে ১৩ ডলার। আগেই বলেছি ফ্রি মানেই কিন্তু ফ্রি নয়।
তবে এই টাকায় আপিনি যে সার্ভিস পাবেন তা আর কেউ দিতে পারবে না। ওয়ার্ডপ্রেসের প্রাইসিং প্লানটায় একটু চোখ বুলান যদি আপনি তাদের পেইড হোস্টিং ব্যবহার করতে চান।
ওয়ার্ডপ্রেসের প্রিমিয়াম হোস্টিং চার্জ
কাজেই দেখতে পারছেন ফ্রি এবং প্রিমিয়াম হোস্টিং এর মধ্যের তফাত।
আমার সাজেশন হল – আপনি এই দামে নিজের হোস্টিং এবং ডোমেইন কিনতে পারবেন।
০৩. বাইট হোস্টের সি প্যানেল (byteh os ting)
অনেক আগে আমি বাইট হোস্টের ফ্রি সি-প্যানেল হোস্টিং ব্যবহার করতাম। খুবই লিমিটেড পরিসরে সেটা ছিল একটা দুর্দান্ত এক্সপিরিয়েন্স। যারা নিজেই নিজের ব্লগ ইন্সটল করতে চান এবং দেখতে চান পেইড হোস্টিং কি রকম হতে পারে, এটি তাদের জন্য একটা ডেমো হিসেবে কাজ করবে।
ফ্রি সি প্যানেল হোস্টিং – বাইট হোস্ট
এটি আসলে তাদের পেইড হোস্টিং সেল করার জন্য একটা মার্কেটিং পন্থা। কিন্তু আমদের দরকার এনভাইরনমেন্ট বোঝা কিভাবে একটা হোস্টিং কাজ করে। খুব সহজেই আপনি একটা হোস্টিং রেজিস্টার করে তাদের দেয়া সাবডোমেইন ব্যবহার করে তা জানতে পারছেন।
এই হোস্টিং আপনাকে ১ গিগাবাইট জায়গা এবং ৫০ গিগাবাইট ডাটা ট্রান্সফার/মাসে ফ্রিতে দেবে।
সুবিধাঃ
০১. ফ্রি হোস্টিং যেখানে আপনি FTP, Database এবং সফটওয়ার ইন্সটল করতে পারছেন।
০২. যদি ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করে থাকেন তবে নিজের ইচ্ছামত থিম এবং প্লাগিন ইন্সটল করতে পারবেন।
০৩. ওপেনসোর্স প্রায় সব সফটওয়ার পাবেন অটো ইন্সটলেশনে।
অসুবিধাঃ
০১. হোস্টিং বেশ ধীর গতির এবং আপঅটাইম ও ভালো না।
০২. একাউন্ট ব্যান হতে পারে বিনা নোটিশে।
০৩. হোস্টিং রিলেটেড যেকোন ইস্যুতে সাপোর্ট পাবেন না।
ঠিক এইরকম আরেকটি হোস্টিং আছে যারা ফ্রিতে ভিসতা প্যানেল দিয়ে হোস্ট করে থাকেঃ 000space.com . এরা বাইট হোস্টের মত হলেও তার থেকে বেশি জায়গা এবং ব্যান্ডউইডথ দিয়ে থাকে। তবে এদের সি-প্যানেল দেখতে একটু আলাদা রকমের। এক নজরে এদের ফিচার গুলো দেখে নিন।
ফ্রি ভিস্তা প্যানেল হোস্টিং
মার্কেটে এরা বাদেও আরো প্রচুর ফ্রি হোস্টিং প্রোভাইডার আছে। একটা ব্যপার বেশ ভালো করে মনে রাখা দরকারঃ –
ফ্রি হোস্টিং কখনই পেইড হোস্টিং এর সমতুল্য নয়
পেইড হোস্টিং
ফ্রির কথা বাদ দেই, আসুন পেইড হোস্টিং নিয়ে কিছু কথা বলা যাক।
যখনই আপনি প্রফেশনাল ভাবে ব্লগিং অথবা এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চাইবেন অথবা আপনার নিজস্ব প্রতিষ্ঠানের ওয়েব সাইট বানাবেন, আপনার প্রয়োজন একটি ভালো মানের হোস্টিং।
হোস্টিং সম্পুর্ন ভাবে নির্ভর করে আপনার বাজেট এবং কি ধরনের সাইট আপনি বানাবেন তার উপর। আমি আজকে কয়েকটি শেয়ার্ড হোস্টিং নিয়ে আলোচনা করব। এফিলিয়েট সাইট এবং মাঝারি মানের সাইট এর জন্য এই ধরনের হোস্টিং বেশ ভাল কাজে দেয়।
মার্কেটে আছে দামের ভিন্নতা এবং কোয়ালিটিতে পার্থক্য। আমার মনে আছে ২০০৫ সালের দিকের কথা, যখন অনলাইনে ইন্টারন্যাশনাল পেমেন্ট করাটা আমার কাছেও একটা কঠিন ব্যাপার ছিল, তখন আমি বাংলাদেশের এক প্রোভাইডারের কাছ থেকে হোস্টিং কিনেছিলাম। তারা কোন ধরনের সাপোর্ট দিত না এবং একবছর পরে আমার সাইট কোন ধরনের ব্যাক আপ বাদেই গায়েব হয়ে যায়।
অনেক চেষ্টা করেও তা আমি উদ্ধার করতে পারিনি। সেই থেকে আমি আর কখন বাংলাদেশি প্রোভাইডারদের থেকে হোস্টিং কিনিনি।
২০১৫ সালে এসে কিন্তু আমি দেখেছে আমাদের দেশেই অনেক ভালো ভালো মানের হোস্টিং বেচা কেনার সাইট হয়েছে। যদিও আমার সৌভাগ্য হয়নি তাদের সার্ভিস রিভিউ করার। আপনারা কেউ ব্যবহার করে থাকলে জানাতে ভুলবেন না।
এই সকল কারনে আমি নিজের ক্লায়েন্ট এবং পরিচিতদের জন্য ছোট্ট পরিসরে একটা রিসেলার হোস্টিং নিয়ে ২০১৩ এর দিকে নিজেই US হোস্টিং সেল শুরু করেছি । আসুন দেখে নেয়া যাক পরিচিত কিছু হোস্টিং যা আপনি আপনার স্বল্প বাজেটের মধ্যে কিনতে পারেন।
০১. জাস্ট হোস্ট (Just Host)
শেয়ার্ড হোস্টিং এনভাইরন্মেন্টে জাস্ট হোস্ট অনেক কম দামে আপনাকে হোস্টিং দেবে। প্রথম দিকে তারা সব কিছু আনলিমিটেড বললেও এখন আর সেরকম দিচ্ছে না। আপনি যত লম্বা সময়ের জন্য হোস্টিং কিনবেন আপনার তত বেশি টাকা বাঁচবে।
জাস্ট হোস্ট
সুবিধাঃ
০১. কেনার সময় বেশি ২-৩ বছরের জন্য কিনলে অনেক কম দাম পড়বে।
০২. তিন ধরনের প্যাকেজ বিদ্যমান Basic, Plus এবং Pro. আপনার পছন্দ অনুযায়ী বেছে নিতে পারছেন।
০৩. মানি ব্যাক গ্যারান্টি আছে, যদি হোস্টিং আপনার পছন্দ না হয়।
০৪. একটা ফ্রী ডোমেইন পাবেন ইয়ারলি প্যাকেজের সাথে।
অসুবিধাঃ
০১. সার্ভার স্লো থাকে অনেক সময় এবং ডাউন টাইম প্রচুর। লম্বা সময় ধরে না হলেও বার বার এই জিনিস বিরক্তিকর।
০২. পেমেন্ট সিস্টেম বাংলাদেশ থেকে পেপাল এবং আপনাকে পেমেন্ট প্রুফ দিতে হবে।
০৩. পেওনিয়ার কার্ড দিয়ে কিনতে গেলে নাও পারতে পারেন এবং প্রচুর ঝামেলায় পড়তে হতে পারে।
০৪. লাইভ সাপোর্টের দেখা পেতে ৩০ মিনিটেরও বেশি সময় লাগতে পারে।
একনজরে তাদের প্রাইসিং প্লানঃ –
জাস্ট হোস্টের প্রাইসিং প্লান
টেস্ট করার জন্য বেসিক প্লান দিয়ে শুরু করতে পারেন এবং প্রয়োজন অনুযায়ী চাইলে পরে আপগ্রেড করতে পারবেন।
০২. হোস্ট মন্সটার (Host Mosnter)
হোস্ট মন্সটারে দাম জাস্ট হোস্ট থেকে কিছু বেশি। এদের সার্ভিস খুব একটা খারাপ না। তবে আমার ক্লায়েন্টের বেশ কিছু সাইট হ্যাক হবার পর আমরা আর এদের সার্ভিস ব্যবহার করছি না। একনজরে এদের প্রাইসিং প্লানঃ-
হোস্ট মন্সটারের প্রাইসিং প্লান
মান্থলি প্রাইস বেশি হলেও আপনি জাস্ট হোস্টের থেকে বেশি স্পেস পাচ্ছেন এখানে। তবে ৫০০০ টাকার থেকেও কমে আপনি সারা বছরের জন্য নিশ্চিন্তে থাকতে পারবেন।
সুবিধাঃ
০১. পারসোনাল বা সাধারন অফিসিয়াল সাইটের জন্য বেশ ভালো
০২. সার্ভার মোটামুটি ভাবে ফাস্ট।
০৩. যদি অনেক গুলো এফিলিয়েট সাইট করতে চান তবে এদের প্রো সার্ভিস নিয়ে দেখতে পারেন।
০৪. ৩০ দিনের মানি ব্যাক গ্যারান্টি আছে।
০৫. বাতসরিক প্যাকেজের সাথে ১ টা ফ্রি ডোমেইন পাবেন।
অসুবিধাঃ
০১. লাইভ সাপোর্ট খুবিই দুর্বল।
০২. যদি নিজের সাইট নিজে ব্যাকআপ না রাখেন তবে ঝামেলায় পড়তে পারেন।
০৩. হোস্ট গেটর (Host Gator)
হোস্ট গেটরের সার্ভিস আমি প্রায় ২ বছর ব্যবহার করেছি কোন ধরনের সমস্যা বাদেই। শেয়ার্ড হোস্টিং এর মধ্যে আমার কাছে হোস্ট গেটরকেই বেস্ট বলে মনে হোত। কিন্তু EIG ( Endurance International Group) কোম্পানী কিনে নেয়ার পর থেকেই তাদের সার্ভিস এবং সাপোর্ট কোয়ালিটি কমতে থাকে এবং আমিও একসময় বাধ্য হই সাইট মুভ করার।
তারপরেও যারা নতুন ভাবে শুরু করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য কম দামে একটা বেশ ভালো হোস্টিং হতে পারে এটি। একনজরে তাদের বর্তমান প্রাইসিং প্লানঃ –
হোস্ট গেটরের প্রাইসিং চার্ট
এখানেও দেখতে পারছেন অনেক বেশি দিনের জন্য কিনলে আপনার লাভ।
সুবিধাঃ
০১. মোটামুটি মানের ভারি সাইট হলেও এদের শেয়ার্ড হোস্টিং এ আপনি তা চালাতে পারেন।
০২. ডাউনটাইম খুব সাম্প্রতিক কিছুটা কমেছে।
০৩. রেগুলার ব্যাকআপ নেবার সুবিধা আছে।
০৪. আপনার যেকোন একটি সাইট এরা ফ্রিতে ট্রান্সফার করে দেবে।
০৫. সি-প্যানেল দেখতে অনেক সাজানো এবং কার্যকর।
অসুবিধাঃ
০১. হোস্টিং এর দাম অন্যদের তুলনায় একটু বেশি।
০২. সাপোর্ট অনেক দীর্ঘ সময় নেয়, আর লাইভ সাপোর্ট খুবই দুর্বল।
০৩. সার্ভার স্পীড আগের থেকে অনেক খারাপ হয়ে গেছে।
এছাড়াও খুব সাম্প্রতিক তারা ক্লাউড হোস্টিং সার্ভিস চালু করেছে। যারা আপটাইম বা সার্ভার রিসোর্সেস নিয়ে চিন্তিত তারা হোস্ট গেটরের ক্লাউড হোস্টিং ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
০৪. ব্লু হোস্ট (Blue H ost)
শেয়ার্ড হোস্টিং এর মধ্যে আমি বর্তমানে ব্লু হোস্টকেই প্রাধান্য দেই বেশি। গত একবছরে এদের আপ্টাইম এবং সার্ভার স্পিড আমার বেশ ভালো লেগেছে। চলুন দেখে নেয়া যাক এদের প্রাইসিং প্লানঃ
ব্লু হোস্টিং এর দাম দর
সুবিধাঃ
০১. আপটাইম ভালো
০২. বিশেষ করে ওয়ার্ডপ্রেস হোস্ট করার জন্য আদর্শ হতে পারে।
০৩. দাম তুলনামুলক ভাবে অনেক কম
অসুবিধাঃ
০১. সাপোর্ট খুবই দুর্বল।
০২. নিজের সাইট ব্যাকআপ নিজেকেই রাখতে হবে। হ্যাক হয়ে গেলে বা অন্য কোন কারনে এদের আপনি খঁজে পাবেন না।
০৩. সি-প্যানেল দেখতে জাস্ট হোস্টের মত এবং কিছুটা ঝামেলার।
০৪. আপনার FTP মাঝে মাঝেই ঝামেলা করতে পারে।
ব্লু হোস্ট এর ক্লাউড হোস্টিং এবং স্পেশালাইজড ওয়ার্ডপ্রেস হোস্টিং আছে। কাজেই আপনার এফিলিয়েট সাইট বানানোর জন্য আদর্শ হতে পারে। Blue Hosting নিয়ে আমার একটা আলাদা রিভিউ আছে চাইলে পড়তে পারেন।
যেকোন হোস্টিং ই আপনি ব্যবহার করতে পারবেন আপনার ব্লগিং বা এফিলিয়েট সাইটের জন্য। তবে আমি যে দুটো জিনিস সব থেকে বেশি গুরুত্ব দেই তা হলঃ-
০১. সার্ভারের আপটাইম এবং
০২. সাপোর্ট
সাপোর্ট যদি ভালো না হয় এবং আপনাকে ঘন্টা খানেক অপেক্ষা করতে হয় তাদের দেখা পবার জন্য তবে সেখান থেকে হোস্টিং না কেনাই ভালো। উপরের ৪ টি হোস্টিং এর প্রতিটিই বর্তমানে EIG এর অধীনে। কাজেই তারা মোটামুটি একি ধরনের অফার এবং সার্ভিস দিয়ে থাকে।
আপনি যদি নিজে ডেভেলপার হয়ে থাকেন তবে অনেক ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন এবং আপনাকে সাপোর্টের পিছনে দৌড়াতে হবে না।
০৫. নেইমচিপ (Name ch eap Hosting)
সাপোর্টের দিক থেকে আমি বর্তমানে সব থেকে ভালোবাসি নেইমচিপ ( N a mec hea p.com ) হোস্টিং কে। মূলত ডোমেইন রেজিস্টার হিসেবে ব্যবসা শুরু করলেও তারা এখন হোস্টিং এও অনেক এগিয়ে গেছে। দিনে দিনে তাদের হোস্টিং এর বয়সও অনেক হোল।
এখনে মাত্র ১০ ডলারের বিনিময়ে আপনি প্রথম বছর হোস্টিং করতে পারবেন।
নেইমচিপ হোস্টিং প্রাইস
সুবিধাঃ
০১. হোস্টিং এর দাম অনেক কম অন্যদের তুলনায়।
০২. আপনি পেওনিয়ার কার্ড, পেপাল, মাস্টারকার্ড কিংবা গুগল চেকাআউট দিয়ে পেমেন্ট করতে পারবেন।
০৩. বেটার সাপোর্ট সিস্টেম।
০৪. আপটাইম এবং সার্ভার স্পিড অনেক ভালো।
অসুবিধাঃ
খুব একটা খুঁজে পাইনি। সাইট অনেক বড় হলে বা অনেক রিসোর্স ব্যবহার করলে ডাউন থাকতে পারে। তবে সেক্ষত্রে আপনার দরকার আরো ভালো প্যাকেজে আপগ্রেড করা।
গুনগত মান এবং দামের বিচারে আমি সাজেস্ট করব চোখ বন্ধ করে নেইমচিপের হোস্টিং ব্যবহার করার জন্য। আমি অনেক বছর যাবত এদের কাস্টমার এবং নেইমচিপের সার্ভিসে আমি এখনও পর্যন্ত সন্তুষ্ট।
যেই হোস্টিং ই কিনতে যান না কেন, আগে গুগলে একটু সার্চ করে দেখে নেবেন তাদের কোন ডিস্কাউন্ট কুপন আছে নাকি। কুপন ব্যবহার করলে বেঁচে যেতে পারে আপনার অনেক গুলো টাকা।
আরো কিছু কথাঃ-
যাদের অনেক বড় সাইট হবে তারা ডেডিকেটেড বা VP S হোস্টিং ব্যবহার করতে পারেন। আমি পারসোনালি Digital Ocean কে পছন্দ করি। এদের দাম এবং সার্ভার আপটাইম ভালো।
জ্বী, মার্কেটে ভালো ভালো আরো অনেক শেয়ার্ড হোস্টিং সার্ভিস আছে, কিন্তু এখানে যেগুলো দিয়েছি তা আমি পারসোনালি ব্যবহার করেছি অথবা এখনো করছি।
হোস্টিং এবং ডোমেইন এক জায়গা থেকে কিনলে কোন সমস্যা নেই। আমার আছে অনেক বছর ধরে।
VPS হোস্টিং ব্যবহার করলে তার টেকনিক্যাল জ্ঞান আপনার থাকতে হবে। ওটা Managed সার্ভার না। আপনি ওখানে সি-প্যানেল ফ্রিতে পাবেন না।
প্রথম বছর বা প্রথমবার যে দামে হোস্টিং কিনবেন, আপনার Renewal Price বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তার থেকে বেশি হবে। অধিকাংশ হোস্টই আপনাকে প্রথম বছর ছাড় দিয়ে থাকে।
ডোমেইন কোথা থেকে কিনব?
ডোমেইন আপনি দেশি বিদেশি যেকোন সার্ভিস সেলারের কাছ থেকে কিনতে পারেন। তবে সব সেলারই কিন্তু আপনাকে দাম এবং ডোমেইন প্যানেল একরকম দেবে না।
আমার পারসোনাল চয়েজ সর্বদা থাকে নেইপচিপ থেকে ডোমেইন কেনার। এদের ডোমেইন প্যানেল অসম্ভব রকমের সুন্দর ভাবে সাজানো এবং প্রচুর সার্ভিস আছে। ফ্রি তে আপনি প্রথম বছরের Whois Gaurd পাবেন।
Godaddy.com থেকে ডোমেইন কিনলে আপনি আরো কিছু কমে কিনতে পারবেন, কিন্তু রিনিউয়াল চার্জ কিন্তু একই থাকবে না। আমি গো-ড্যাডি পছন্দ করি না যে কারনে – এদের ডোমেইন প্যানেল লোড হতে অনেক সময় নেয় এবং পেপাল বাদে আমাদের দেশ থেকে সাধারনের জন্য পেমেন্টের আর কোন ওয়ে নাই।
নেইমচিপ থেকে আপনি সরাসরি আপনার পেওনিয়ার কার্ড দিয়েই সব কিছু কিনতে পারবেন।
একটা বুদ্ধি হোল – গো-ড্যাডি থেকে ১ বা ২ বছরের জন্য ডোমেইন কিনে এরপর তা নেইমচিপে মুভ করে নেয়া। এতে আপনার কিছু টাকা বাঁচবে। নেইমচিপ অনেক সময় মাত্র ১ ডলারে ডোমেইন মুভ করার অফার দিয়ে থাকে। এই ১ ডলারের বিনিময়ে ডোমেইন মুভ করার পরে আপনার ডমেইনে আরো একবছর মেয়াদ যুক্ত হয়ে যাবে।
বাংলাদেশি রিসেলারের কাছ থেকে ২০০৫ এর পর আর কোন ডোমেইন কিনিনি তাই তাদের সম্পর্কে কোন মন্তব্য করতে পারছি না।
অনেকেই গো-ড্যাডি থেকে ডোমেইন এবং হোস্টিং কিনে বেশ ভালো বলেছেন কিন্তু গো-ড্যাডির হোস্টিং নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা ভালো না।
এখানে আমি খুব বিস্তারিত ভাবে কোন হোস্টিং নিয়েই বলতে পারিনি, লিঙ্ক দিয়ে দিয়েছি, যাচাই বাছাইয়ের দায়ীত্ব আপনার নিজের।
আপনার প্রশ্ন এবং মুল্যবান মতামত জানলে হয়ত আমি এখানে আরো অনেক কিছু সংযুক্ত করতে পারব।

কি!!! ফিশিং সাইট বানাতে চাই??? তবে আপনার জন্যই!



মহান রাব্বুলআলামিন আল্লাহর দরবারে কোটি কোটি গুন শুক্রিয়া জ্ঞাপন করছি,
পুর্ণ সুস্থতা সহকারে আপনাদের সম্মুখে গুরুত্বপুর্ণ টিউন নিয়ে উপস্থিত হতে পারার জন্য।

বন্ধুরা আশা করি সবাই ভালো আছেন, আপনাদের দোয়াতে আমিও ভালোই আছি.বেশি কথা না বলে মুল কথায় যাই,আগে যে ফিসিং কোড দিছিলাম তা কিছু কারনে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে তাই আজ নতুন কোড দিয়ে কি যে ভাবে আপনি নিজেই তৈরি করবেন ফেসবুক ফিসিং সাইট ২০১৭ সালের আপডেট তাও আবার Wapka তে এবং block হবে না. প্রথমে wapka.mobi তে লগইন করে নতুন একটা সাইট তৈরি করুন তারপর Manage এ ক্লিক করুন.এবার “Basic settings” এর Other এ ক্লিক করে Allow fast access to edit functions এ টিক দিন এবং Save করুন।তারপর Admin Mode এ যান এবং WML/XHTML Code নিচের লিংকএ দিয়ে তা থেকে কোড নিয়ে বসে দিন.Facebook Phishing 2017 Update Code:
.
Click Here
.
code দেওয়ার পর submit এ ক্লিক করুন।
কাজ শেষ এবার মজা করুন।

Android ফোনের আপডেট কিছু সম্পুর্ন নতুন কয়েকটা Hidden ট্রিকস।



শুধু করি।।টাইটেল দেখে হয়তো সবাই অবাক হয়ে গেছেন।।কারন অবাক হওয়ারি কথা।।।আমি যে পোস্ট নিয়ে আজ হাজির হয়ছি।।সেটা ৯৯% লোক জানে না।।
এটার মাধ্যমে আপনি আপনার ফোনে সবকিছুই রিফেক্ট দিতে পারবেন।এক কথা apk file আপনার ফোনে A-Z color করতে পারবেন।।সেটা দেখি বন্ধুকে অবাক করে দিন।।এর জন্য কোন apk লাগবে না।।এটার জন্য আপনার ফোনে এটা সেটিংক আছে।।কিন্তু এটা কেউ জানে না।।
চলুন কাজ শুরু করি।।
আমি এত কিছু বলবো না।।শুধু নিচের ছবিগুলো ভালো ভাবে দেখুন।।
setting জান।।

তারপর নিচের ছবিতে দেখুন।
নিচের ছবিতে দেখুন।সেটা on করে দিন।
নিচের ছবিতে দেখুন।।নোটিফিকেশনে একটা নতুন চিহৃ এসেছে।।এটা তে click করলে আপনার ফোনটি color হয়ে যাবে।।
এখন শুধু মজা নিন।।।সেটা on করুন আর দেখুন আপনার ফোন রঙিন হয়ে গেছে। সেই বাটন টা হাইড করতে চাইলে চাপ দিয়ে ধরুন।।হাইড হয়ে যাবে।।
সর্ব প্রথম Top tunes এ


…প্রকাশিত হয়।।
কোন সমস্যা হলে কমেন্ট করুন।।
আজ এই পযর্ন্তই।। ……

কিভাবে হ্যাক করে? হ্যাক করার জন্য সম্পূর্ণ নতুন ১৫টি টিপস।

মহান রাব্বুলআলামিন আল্লাহর দরবারে কোটি কোটি গুন শুক্রিয়া জ্ঞাপন করছি,
পুর্ণ সুস্থতা সহকারে আপনাদের সম্মুখে গুরুত্বপুর্ণ টিউন নিয়ে উপস্থিত হতে পারার জন্য।

সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি আমার টিউনে আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আজকের টিউনে আমি আপনাদের সাথে আলোচনা করবো টপ ১৫ ফেইসবুক আইডি হ্যাকিং মেথড নিয়ে যেই মেথডসগুলো হ্যাকাররা ব্যবহার করে ফেইসবুক আইডি হ্যাকিং করার জন্যে।আশা করি আপনারা ধর্য সহকারে পুরো টিউনটি পড়বেন।
আপনার ফেইসবুক আইডিটি হ্যাকারদের হাত থেকে রক্ষা করতে এই মেথডসগুলো কিভাবে কাজ করে সেটা জানা অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন একটি ব্যাপার আপনার জন্যে। চলুন তাইলে শুরু করি।

সতর্কতাঃ টিউনটি শুধুমাত্র শিক্ষনীয় উদ্দেশ্যে লিখিত।
চলুন তাহলে শুরু করি।
ফেইসবুক একাউন্ট হ্যাকিং ফিশিং এট্যাকের মাধ্যমে।
ফিশিং হচ্ছে ফেইসবুক আইডি হ্যাকিং এর সবচেয়ে জনপ্রিয় মেথড। বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতিতে হ্যাকাররা ফিশিং আক্রমন করে থাকে। সোজা কথায় বলতে গেলে ফিশিং এট্যাকটি হচ্ছে এমন একটি এট্যাক যেখানে হ্যাকার ফেইসবুকের লগিন পেইজের মতো সম্পুর্ন একই ধরনের একটি পেইজ তৈরি করে যেটা একদম ফেইসবুক লগিন পেইজের মতো। আর সেটা একটি হোস্টিং এ আপলোড করে দেয়, এবং ভিকটিম যখন লিংকটিতে প্রবেশ করে তখন হুবুহু ফেইসবুকের মতোন একটি ওয়েবসাইট দেখতে পায় আর যখন ভিকটিম সেখানে তার আইডি এবং পাসওয়ার্ড প্রবেশ করান তখনি ভিকটিমের আইডি পাসওয়ার্ডগুলো একটি টেক্সট ফাইলে সংরক্ষিত হয়ে যায়।

★কিভাবে ফিশিং এট্যাক থেকে নিরাপদ থাকবেনঃ-
সব সময় ওয়েব এড্রেসের দিকে লক্ষ রাখবেন
https://facebook.com বা https://m.facebook.com এই এড্রেসগুলো ব্যবহার করবেন সম সময়, অন্য ধরনের এড্রেস থেকে কেউ লগিন করতে বললে ভুলেও ফাদে পা দিবেন না। অপরিচিত ডিভাইস ব্যবহার করে কখনই ফেইসবুক ব্যবহার করবেন না। ব্রাউজার হিসাবে আপডেটেড ক্রোম এবং মোজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজার ব্যবহার করবেন এই ব্রাউজারগুলো অটোম্যাটিক ফিশিং পেইজ ডিটেক্ট করে আপনাকে সতর্ক করবে। আপনার ইনবক্সে যদি এমন কোনো মেইল আসে যেখানে আপনাকে কোথাও লগিন করতে বলা হয় এমন মেইলগুলো ইগ্নোর করবেন।
* কি-লগার ব্যবহারের মাধ্যমে ফেইসবুক আইডি হ্যাকিংঃ
★ কি-লগারের মাধ্যমে ফেইসবুক আইডি হ্যাকিং করা হচ্ছে ফেইসবুক আইডি হ্যাকিং এর সবচেয়ে সহজ পদ্ধতির মধ্যে একটি। কি-লগার এমন একটি জিনিস যেটার ফাদে একজন অভিজ্ঞ মানুষও পড়তে পারে যার কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট সম্পর্কে ভালো দক্ষতা আছে। কি-লগার হচ্ছে ছোটো একটি প্রোগ্রাম যেটা ভিকটিমের কম্পিউটারে ইন্সটলড করাতে পারলে এই সফটওয়্যারটি ভিকটিমের কম্পিউটার থেকে যা টাইপ হচ্ছে সব রেকর্ড করে লগ আকারে সেইভ করে রাখবে এবং পরবর্তিতে হ্যাকার FTP অথবা হ্যাকারের ই-মেইল এড্রেসে সেই লগ পাঠিয়ে দিবে।

★কিভাবে কি-লগারের হাত থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখবেনঃ-
সব সময় ট্রাস্টেড সাইট থেকে সফটওয়্যার ডাউনলোড করবেন। সব সময় স্ক্যান করে ইউএসবি ডিভাইস ব্যবহার করবেন। ভালো মানের এন্টিভাইরাস ব্যবহার করবেন যেটা ভালোমানের ইন্টারনেট সিকিউরিটি সার্ভিস দেয় যাতে আপনি কি লগারের হাত থেকে মুক্ত থাকতে পারেন।
ব্রাউজারে সেইভড থাকা পাসওয়ার্ড
আমরা সবাই জানি যে যখন আমরা কোনো একাউন্টে লগিন করুন আমাদের ব্রাউজার ব্যবহার করে, ব্রাউজার আমাদের জিজ্ঞাসা করে আমরা যেই আইডি পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করেছি সেটা কি ব্রাউজারে সেইভ থাকবে নাকি না। যদি আপনি ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেইভ করে থাকেন তাহলে আপনার কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারে এমন যে কেউ আপনার ফেইসবুক পাসওয়ার্ড দেখতে পাবে ব্রাউজারের পাসওয়ার্ড ম্যানেজারের মাধ্যমে। গুগল ক্রোমে যেভাবে সেইভড হওয়া পাসওয়ার্ডগুলো দেখা যায়।
chrome://settings/passwords ক্রোমের মাধ্যমে এই এড্রেসে যাবেন আপনার ব্রাউজারে সেইভড থাকা সব পাসওয়ার্ড আপনি দেখতে পাবেন।
কিভাবে নিজেকে নিরাপদ রাখবেন:-
কখনোই কোনো ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেইভ রাখবেন না, সব সময় কঠিন পাসওয়ার্ড ব্যবহার করবেন আপনার কম্পিউটারে লগিন এর ক্ষেত্রে। অন্য কম্পিউটার থেকে নেট ব্রাউজের সময় প্রাইভেট উইন্ডো মুডে ব্যবহার করবেন ব্রাউজার।
Session হাইজ্যাকিং এর মাধ্যমে ফেইসবুক আইডি হ্যাকিং
Session হাইজ্যাকিং এট্যাকটি আপনার জন্যে খুবই ক্ষতিকর হতে পারে যদি আপনি সিকিউর কানেকশন ব্যবহার না করে নন সিকিউর কানেকশন ব্যবহার করে (HTTP) ব্যবহার করে ফেইসবুক ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করেন। এই এট্যাকটিতে হ্যাকার ভিকটিমের ব্রাউজারের কুকিজ চুরি করে নেয় যে কুকিজ গুলো ভিকটিম যে ওয়েবসাইট ব্যবহার করছে সেই ওয়েবসাইটের নানান পেইজে যেতে সাহায্য করে, কারণ প্রত্যেকবার এক একটি পেইজে যেতে এক একবার করে পাসওয়ার্ড দেওয়া অবশ্যই একটি ঝামেলার ব্যাপার হয়ে দাড়াতো তাই কুকিজ এর ব্যবহার শূরু হয় এবং হ্যাকার এই এট্যাকের মাধ্যমে আপনার কুকি হাইজ্যাক করে আপনার একাউন্টটির দখল নিজের আয়ত্বে নিয়ে আসতে পারেন। সেশন হাইজ্যাকিং ব্যাপকভাবে ব্যবহারিত হয় ল্যান এবং ওয়াইফাই কানেকশনে।
ফায়ারশীপের মাধ্যমে সাইড জ্যাকিং মেথড ব্যবহার করে ফেইসবুক আইডি হ্যাকিং
এই মেথডের মাধ্যমে ফেইসবুক হ্যাকিং এর ব্যাপারটি জনপ্রিয় হয় ২০১০ সালের দিকে। ফায়ারশীপের মাধ্যমে সাইডজ্যাকিং এট্যাক করে ফেইসবুক একাউন্টের নিয়ন্ত্রন হ্যাকার নিজের আয়ত্বে এনে ফেলতে পারে তবে এই এট্যাকটি করা তখনি সম্ভব হবে যখন ভিকটিম এবং হ্যাকার একই ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত থাকবে। আসলে সাইডজ্যাকিং এট্যাক হচ্ছে একটি HTTP Session হাইজ্যাকিং এর মতোই কিন্তু এটা মুলত ওয়াইফাই ইউজারদের টার্গেট করে করা হয়।
কিভাবে নিজেকে নিরাপদ রাখবেন এই এট্যাক থেকে:-
HTTP কানেকশন ব্যবহার করে নিজের কুকিজ হ্যাকারদের হাতে তুলে দিবেন সব সময় HTTPS ব্যবহার করুন তাতে হ্যাকার আপনি কুকিজ ইন্টারসেপ্ট করতে পারলেও ইনক্রিপ্টেড থাকার কারণে সেই কুকি ব্যবহার করে কিছুই করতে পারবেনা কাজ শেষে বের হয়ে যাওয়ার সময় অবশ্যই লগ আউট করে বের হবেন। ওপেন ফ্রি ওয়াইফাই নেটওয়ার্কস ব্যবহার না করার চেষ্টা করবেন। ভিপিএন ব্যবহার করতে পারেন আরো নিরাপত্তার জন্যে।
মোবাইল ফোন হ্যাকিং
কোটি কোটি ফেইসবুক ব্যবহারকারীরা মোবাইলের সাহায্যে ফেইসবুক ব্যবহার করে থাকেন। যদি হ্যাকার কোনোভাবে ভিকটিমের ফোন নিজ হ্যাকিং এর আয়ত্বে আনতে পারেন তাহলে সে যার ফোন নিজের নিয়ন্ত্রনে এনেছে সে ব্যক্তির ফেইসবুক আইডিও নিজের নিয়ন্ত্রনে নিয়ে আসতে পারবে। বর্তমানে অনেক মোবাইল স্পায়িং সফটওয়্যার পাওয়া যায় যা দিয়ে সেলফোন মনিটর করা যায়। এসব ব্যবহার করে হ্যাকার আপনার মোবাইল হ্যাক করতে পারে।
কিভাবে নিজেকে নিরাপদ রাখবেন এই আক্রমনের হাত থেকে:-
নামকরা ভালো একটি মোবাইল সিকিউরিটি এবং এন্টি ভাইরাস প্রোগ্রাম ব্যবহার করুন আপনার পিসিতে কখনোই অপরিচিত কোনো সোর্সের এপ্লিকেশন ইন্সটল করবেন না। কোনো অহেতুক এপ্স যদি আপনার ফোনে ইন্সটলড দেখেন সাথে সাথে আন ইন্সটল করে ফেলবেন।
DNS Spoofing
যদি ভিকটিম এবং এট্যাকার বা হ্যাকার একই নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকে, তাহলে একজন হ্যাকার ডি এন এস স্পুফিং এট্যাকের মাধ্যমে অরিজিনাল ফেইসবুক পেইজ চেঞ্জ করে দিয়ে ভিকটিম যখন ফেইসবুক ডট কম টাইপ করবে তখন সে হ্যাকারের ফিশিং পেইজে রিডাইরেক্ট হয়ে যাবে এই কাজটি হ্যাকার করতে পারে।
কিভাবে নিজেকে এর হাত নিরাপদ রাখবেনঃ-
Cache Poisoning দেখে যতটা সম্ভব নিজেকে সুরক্ষিত রাখার চেষ্টা করুন এই ব্যাপারে নেটে সার্চ করুন অনেক তথ্য পাবেন। সতর্কতার সাথে আপনার ডিএনএস সার্ভারগুলো ম্যানেজ করুন সব সময় আপডেটেড থাকার চেষ্টা করবেন আপনার রাউটার সব সময় আপডেটেড রাখার চেষ্টা করবেন।
ইউএসবি হ্যাকিং
যদি হ্যাকারের আপনার কম্পিউটারে ফিজিক্যাল এক্সেস থাকে অর্থাৎ তার যদি আপনার কম্পিউটারের সামনে বসে ব্যবহার করার সুযোগ থাকে তাহলে সে সহজেই শুধুমাত্র একটি ইউএসবি আপনার কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করেই যেটা সে আগে থেকে প্রোগ্রামড করে রেখেছিলো, সে ইউএসবির মাধ্যমে আপনার ব্রাউজারে সেইভড থাকা সব ব্রাউজার সে দেখতে পাবে।
কিভাবে নিজেকে এর হাত নিরাপদ রাখবেনঃ-
শুধুমাত্র বিশ্বাসযোগ্য ইউএসবি ডিভাইসগুলোই যুক্ত করুন আপনার কম্পিউটারের সাথে। কখনোই সেকেন্ডহ্যান্ড ইউএসবি ডিভাইস ব্যবহার করবেন না। ইউএসবি ডিভাইস প্লাগইন করার পরে অবশ্যই স্ক্যান করে নিবেন।
ম্যান ইন দি মিডল এট্যাক
যদি হ্যাকার এবং ভিকটিম একই ল্যানের আধীনে ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকেন ল্যান হচ্ছে সুইচ বেইজড নেটওয়ার্ক, তাহলে হ্যাকার ভিকটিমের কম্পিউটার থেকে ফেইসবুক ডট কমে যদি যাওয়ার রিকুয়েস্ট করা হয় সে রিকুয়েস্টটিকে রিডাইরেক্ট করে তার ফিশিং পেইজে নিয়ে আসতে পারে অথবা ডিফল্ট গেটওয়ে হিসাবে নিজেকে স্থাপন করে ভিকটিমের কম্পিউটার থেকে ক্লায়েন্ট সার্ভারে সেন্ড হওয়া সকল ট্র্যাফিক ক্যাপচার করার মাধ্যমে ভিকটিমের একাউন্ট হ্যাক করতে পারে।
কিভাবে নিজেকে এর হাত নিরাপদ রাখবেনঃ-
সব সময় ভিপিএন সার্ভিস ব্যবহার করবেন। প্রক্সি সার্ভারের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যবহার করবেন। এমন এন্টিভাইরাস ব্যবহার করুন যেটা আপনার ফায়ারওয়ালের সম্পুর্নরুপে সুরক্ষা প্রদান করে।
বটনেটস
ফেইসবুক একাউন্টের ক্ষেত্রে বটনেটের ব্যবহার তেমন লক্ষ করা যায় না। কারণ বটনেট সেটাপ করতে খরচ এবং অনেক পরিশ্রমের দরকার হয়। বটনেটের মাধ্যমে আরো এডভান্স ধরনের হ্যাকিং এট্যাক চালানো হয়। আসলে বটনেট হচ্ছে কিছু হ্যাকেড হওয়া কম্পিউটারের কালেকশনের মাধ্যমে ঘটিত এক জিনিস। বটনেট ব্যবহার করে আপনার আধীনা হ্যাকেড থাকা কম্পিউটার গুলো ব্যাবফার করে আপনি নানানধরনের এট্যাক করতে পারেন। বড় বড় ওয়েবসার্ভারগুলো হ্যাকাররা এইভাবেই ডাউনকরে। হ্যাকেড হওয়া কম্পিউটার থেকে হ্যাকার নিজের কার্যসিদ্ধি করে যায় কিন্তু হ্যাকেড হওয়া ব্যক্তি নিজে বুঝতেই পারেন না যে তিনি হ্যাক হয়েছেন। জনপ্রিয় কয়েকটি বট নেটের মধ্যে আমি দুটির নাম বলছি একটি হচ্ছে Spyeye এবং অন্যটি হচ্ছে Zeus.
কিভাবে নিজেকে সুরক্ষিত রাখবেন বটনেটের হাত থেকে:-
সব সময় আপডেটেড সফটওয়্যার ব্যবহার করবেন। সব সময় কঠিন পাসওয়ার্ড ব্যবহার করবেন এবং সব সময় নিজের পাসওয়ার্ড গোপন রাখার চেষ্টা করবেন। ফায়ারওয়াল বন্ধ না করে কাজ করার চেষ্টা করবেন সময় ফ্ল্যাশ ড্রাইভস ব্যবহার করার সময় সতর্কতার সাথে ব্যবহার করবেন।
সোস্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
এটা খুবই সাধারন একটি হ্যাকিং মেথড যেটা হ্যাকাররা ব্যবহার করে ভিকটিমদের সম্পর্কে নানান তথ্য জেনে নিতে কোনো প্রকার হ্যাকিং এর ব্যবহার ছাড়াই বা ব্যবহার করেঅ। যদি ধরুন আপনি আপনার মোবাইল নাম্বারকেই পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন আর হ্যাকার যদি কোনোভাবে আপনার মোবাইল নাম্বার জেনে থাকে এবং সে সেটা দিয়ে লগিন করার ট্রাই করে যদি সফল হয় তাইলেই তার কার্য সিদ্ধি হচ্ছে অথবা ধরুন বার্থ ডেইট বর্তমানে বাংলাদেশে এটার ব্যবহার জনপ্রিয় না হলেও পশ্চিমা বিশ্বে অনলাইনে বেচা কেনার জন্যে ভেরিফিকেশনের প্রয়োজন হলে ডেইট অব বার্থ একটি গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করে সেক্ষেত্রে হ্যাকার যদি কোনো এট্যাক করতে চায় যার জন্যে ভিকটিমের জন্মদিনটি তার জানার প্রয়োজন হয় তাহলে সে ভিকটিমকে নানানভাবে ফাদে ফেলে তার জন্ম তারিখটি জেনে নেওয়ার চেষ্টা করবে।
কিভাবে নিজেকে রক্ষা করবেন সুরক্ষিত রাখবেন :-
নিজের পার্সোনাল ইনফরমেশন ই-মেইলে,চ্যাট, মেসেজ, ফোনের মাধ্যমে যথাসম্ভব না পাঠানোর চেষ্টা করবেন।
অচেনা অজানা সন্দেহজনক সাইটে প্রবেশ করবেন না।
ই-মেইল আইডি হ্যাকিং
যদি হ্যাকার আপনার ই-মেইল আইডিতে দখল নিয়ে নেয় তার নিজের তাহলে ১০০% নিশ্চিত থাকতে পারেন যে সে সহজেই আপনার ফেইসবুক একাউন্টটিও হ্যাক করে ফেলতে পারবে। ম্যানুয়ালি সে পাসওয়ার্ড রিসেট করার মাধ্যমে এই কাজটি করতে পারবে।
কিভাবে নিজেকে রক্ষা করবেন এটার হাত থেকে:-
২ স্টেপের ভেরিফিকেশোন চালু রাখুন ই-মেইল একাউন্টে কঠিন এবং শক্ত পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন ই-মেইলের জন্যে
অপ্রয়োজনীয় সাইটে ই-মেইলের পাসওয়ার্ড প্রবেশ করাবেন না অথবা একই পাসওয়ার্ড দিয়ে অনেক সাইটে একাউন্ট খুলবেন না।
মাস্কড পাসওয়ার্ড দেখার মাধ্যমে
যদি আপনি আপনার ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেইভ করে রাখেন তাহলে ওয়েব ডেভলপমেন্ট নিয়ে ধারনা রাখা প্রায় যে কেউই আপনার মাস্কড পাসওয়ার্ডটি দেখে ফেলতে পারবেন যদি কোনো সাইটে আপনি ই-মেইল পাসওয়ার্ড সেইভ করে রাখেন তাহলে সে সাইটের লগিন পেইজে গিয়ে আপনার আইডি ইমেইলের জায়গায় দিলে পাসওয়ার্ডটি অটোম্যাটিক লোড হয়ে যায়, অভিজ্ঞ কোনো কেউ চাইলে ইন্সপেক্ট এলিমেন্টের মাধ্যমে পাসওয়ার্ডের … চিহ্নগুলো টেক্সটে রুপান্তর করে আপনার পাসওয়ার্ড দেখে নিতে পারেন। এর থেকে বাচার উপায় ব্রাউজারে পাসওয়ার্ড সেইভ করবেন না এবং অন্য কারো সামনে লগিন করার পেইজ খোলা রেখে যাবেন না যদি আপনার পাসওয়ার্ড ব্রাউজারে সেইভ করা থাকে।
ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক হ্যাকিং
অনলাইনে অনেক টিউটোরিয়াল দেখতে পাবেন ওয়াইফাই হ্যাকিং এর, যদি আপনি একজন রাউটার ব্যবহারকারী হয়ে থাকেন এবং আপনার রাউটারের পাসওয়ার্ড টি যদি হয় সহজ একটি পাসওয়ার্ড অথবা আপনি যদি রাউটারের ডিফল্ট পাসওয়ার্ডটাই চেঞ্জ না করে থাকেন তাহলে হ্যাকার আপনার ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক হ্যাকি করে আপনার সব ট্রাফিক হাইজ্যাক করতে সক্ষম হবে যেটা হ্যাকারকে আপনার ফেইসবুক একাউন্ট হ্যাক করতেও সাহায্য করবে।
কিভাবে নিজেকে নিরাপদ রাখবেন:-
পাবলিক এবং ফ্রি ওয়াইফাই ব্যবহার করে কোনো একাউন্টে লগিন করবেন না। যদি পাবলিক ওয়াইফাই ব্যবহার করেন তাহলে ভিপিএন ব্যবহারের মাধ্যমে করবেন। নিয়মিত আপনার ওয়াইফাইয়ের পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করুন।
লগআউট করে বের হবেন
এটা অনেকের কাছেই একটি অযথা জিনিস মনে হতে পারে কিন্তু এই কাজটি না করলে যে ভোগান্তির স্বীকার হতে হয় সেটা তারাই বুঝবে যারা ভুলে লগ আউট না করার কারণে তাদের আইডি থেকে অশালীন মেসেজ পাঠিয়ে দেয় দুষ্টুমি বা শত্রুতামি করে কেউ।অত্যন্ত অপমান জনক পরিস্থিতির স্বীকার হতে হয় তখন, এমন কিছু আপনার সাথে ঘটুক তা নিশ্চয় আপনি চান, তাই সব সময় কাজ শেষ হলে ফেইসবুক থেকে লগআউট করে ফেলার চেষ্টা করবেন।
আপনার পিসি আপনি ছাড়া অন্যে কেউ ব্যবহার করে বা আপনি যে পিসি ব্যবহার করেন তার কয়েকজন ইউজার থেকে থাকে। তাহলে এই কাজটি অবশ্যই অবশ্যই করবেন। বেশিরভাগ হ্যাকাররাই উপরে বর্নিত পদ্ধতিগুলোর মাধ্যমে ফেইসবুক একাউন্ট হ্যাক করে থাকে। যদি আপনি নিজে নিরাপদ থাকতে চান তাহলে অবশ্যই এইসব বিষয় নিয়ে সতর্ক থাকবেন এবং নিজেকে সুরক্ষিত রাখার পদ্ধতিগুলো অনুসরন করবেন।